তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত বলেছেন যে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের নীতি এবং জবাবদিহিতার আওতায় আনার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেওয়া উচিত। এ সংক্রান্তে সাংবাদিক ও অন্যান্য অংশীদারদের সঙ্গে কথা বলে পদক্ষেপ নেওয়া হবে। তিনি বলেন, যেহেতু সাংবাদিকেরা ইউটিউব ও ফেসবুক সহ সব সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের নীতি ও জবাবদিহিতার আওতায় আনার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে, তাই তিনি এই দাবি সমর্থন করে এবং সাংবাদিকদের সঙ্গে আলোচনা করে এই লক্ষ্য পূরণ করতে চান।
মোহাম্মদ আলী আরাফাতের নির্দেশনা মোতাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী সাংবাদিক সংগঠনের নীতিমালা প্রণয়নের জন্য বিভিন্ন সংগঠন থেকে প্রতিশ্রুতি পেয়েছেন। তাঁরা আরও জানান, সাংবাদিকদের যোগ্যতা ও গুণগত মান নির্ধারণের জন্য নীতিমালা চান।
মোহাম্মদ আলী আরাফাত একেবারেই বঙ্গবন্ধু কন্যা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের উদারপন্থা প্রশংসা করেন এবং বলেন, সরকার গণমাধ্যমের পূর্ণ স্বাধীনতা নিশ্চিত করেছে।
তথ্য প্রতিমন্ত্রী একসঙ্গে বলেন, যে সাংবাদিক অনিয়মের সঙ্গে জড়িত তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সংবাদিকদের হঠাৎ ছাঁটাইয়ের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়ার দিকে মোহাম্মদ আলী আরাফাত একেবারেই একটি শাস্তিমূলক দিকে পদক্ষেপ নিতে আহ্বান জানায়েছেন। তারা এটি সর্বজনীন মানবাধিকারের লঙ্ঘণ বলে মন্তব্য করেছেন।
তাঁরা বলেছেন, কোন সাংবাদিক যদি সাংবাদিকতা ছেড়ে দিতে চান, তাদেরও নির্দিষ্ট সময়ের দুই-তিন মাস আগে কর্তৃপক্ষকে জানাতে হবে।